তোমাদের মধ্যে সে লোক উত্তম যে নিজে কুরআন শিখে এবং অপরকে কুরআন শিক্ষা দেয়।
প্রত্যেক মানব জাতি মুসলমান হয়ে দুনিয়াতে আগমন করে।
যাদের মধ্যে ক্ষুদ্র পরিমান অযথা র্গব বিরাজ করে, তারা কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
যে সকল বান্দার পা আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে গমন কালে ধূলিপূর্ণ হয়, সে সকল বান্দার পা জাহান্নামের আগুনকে স্পর্শ করবে না।
কিয়ামতের দিন অন্য সকল কিছু থেকে ইমানদারদের ভাল আচরণ দাঁড়িপাল্লায় পরিমাপ করা হবে।
আল্লাহ্ বান্দার ছোট অবদান গুলোকে ভালবাসে, যেগুলো নিয়োমিত সম্পন্ন করা হয়।
একজন ভাল কাজের প্রবর্তক এবং এই ভাল কাজটি মেনে চলাকারী একই পুরস্কারে ভূষিত হবে।
একজন ইমানদার কখনো একই ভুল পুনরাবৃত্তি করবে না।
শ্রেষ্ট বাণী হচ্ছে আল্লাহর বাণী কুরআন। শ্রেষ্ট পথ্ হচ্ছে নবী (সাঃ) এর প্রদর্শীত পথ্।
তোমাদের মধ্যে সৎ চরিত্রের অধিকারীই উওম ব্যক্তি।
কিয়ামতের দিন মুমিন বান্দারা ভাল কাজের আলোচনা করবে,নাহলে চুপ থাকবে।
আল্লহর কাছে তার মুমিন বান্দার দু’আ পার্থনা অধিক মূল্যবান।
একজন মুমিন বাণ্দার দুইটি শ্রেষ্ট হাতিয়ার হচ্ছে তার ধৈর্য এবং দু’আ।
নামাযই মুমিনদের মেরাজ।
ওয়াক্ত হওয়া মাএ যে নামায আদায় করে সে আল্লহর কাছে অধিক প্রিয়।
যে ব্যক্তি নামাযের উদ্দেশ্যে রওনা হল, তার প্রতিটি পদক্ষেপ যেন আল্লাহর পথে সদ্’কা দান করল।
নামাযই মুমিনদের জন্য নূর।
সিয়াম্ সাধনাই একজন মুসলমানের ঢাল্।
এক মুসালমান আরেক মুসালমানের ভাই।
তোমরা একে অন্যের মধ্যে সালাম্ বিনিময় কর।
মানবজাতি যেন একটি চিরুনির দাঁত সমূহ, যেখানে সকলে সমান।
এক মুসলমান আরেক মুসলমানের দর্পণ সরূপ্।
সকল মুসলমান একই শরীরের একটি অংশ সরূপ্।
একটি ভাল বাণী সদ্’কা দেওয়া সরূপ্।
একজন দানকারীর হাত দান নেওয়াকারীর চেয়ে অধিকতর উওম।
এক মুসলমান আরেক মুসলমানের প্রতি তিন দিনের বেশী অসন্তুষ্ট প্রদর্শন করা হচ্ছে বে-আইনী।
হাসা হচ্ছে সদ্’কা দেওয়া সরূপ্।
কখনো একটি ভাল কাজের কম্ গুরুত্ব প্রদর্শন কর না, যদিও সেটি এক মুসলমান ভাইয়ের হাসি মুখ হয়।
যে জিনিস গুলো তুমি নিজের জন্য পাওয়ার কামনা কর না, তা তুমি অন্যে জন্যেও কামনা কর না।
যারা শিশু এবং বয়োজেষ্ঠদের প্রতি ক্ষমাশীল নয়, তারা আমাদের দলভুক্ত নয়।
যে ব্যক্তি তার প্রতিবেশী ক্ষুদার্থ আছে জেনেও নিজে পেট ভরে খেয়ে ঘুমায়, সে আমার প্রতি বিশ্বাস রাখে না।
আল্লাহ্ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল হবেন না, যারা অন্যদের প্রতি ক্ষমাশীল নয়।
একজন সত্যিকারের মুসলমান ভাল উপদেশ সমূহ শোনা বন্ধ করবে না যতক্ষণ পর্ষন্ত সে জান্নাতে প্রবেশ না করে।
একজন সত্যিকারের মুসলমান সেই ব্যক্তি, যার হাত এবং জিহবা থেকে অন্যরা নিরাপদ।
দুরকল্পনা থেকে সাবধান। দুরকল্পনামূলক বাণী হচ্ছে বড় রকমের মিথ্যাচার।
অন্যদের কাছ থেকে শুনে বিবেচনা না করে শুধু বর্ণণা করতে গেলে তুমি অনেক পাপ করবে।
আল্লাহ্ তোমার বাহ্যিক চালচলন বা সম্পদকে প্রশংসনীয় বলে গণ্য করবেন না, আল্লহ্ প্রশংসনীয় বলে গণ্য করবেন তোমার অন্তরে কি আছে এবং তোমার সৎ কাজ।
বিশুদ্ধতা আসে বিশ্বাস থেকে।
যে রিযিক অর্জনের লক্ষে তুমি কঠোর পরিশ্রম কর, সেই রিযিকই হচ্ছে উওম উপার্জন।
তোমাদের মধ্যে সেই উওম ষে তার পরিবারের জন্য উপকারী।
প্রত্যেক মানব জাতি মুসলমান হয়ে দুনিয়াতে আগমন করে।
যাদের মধ্যে ক্ষুদ্র পরিমান অযথা র্গব বিরাজ করে, তারা কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।
যে সকল বান্দার পা আল্লাহর ইবাদতের উদ্দেশ্যে গমন কালে ধূলিপূর্ণ হয়, সে সকল বান্দার পা জাহান্নামের আগুনকে স্পর্শ করবে না।
কিয়ামতের দিন অন্য সকল কিছু থেকে ইমানদারদের ভাল আচরণ দাঁড়িপাল্লায় পরিমাপ করা হবে।
আল্লাহ্ বান্দার ছোট অবদান গুলোকে ভালবাসে, যেগুলো নিয়োমিত সম্পন্ন করা হয়।
একজন ভাল কাজের প্রবর্তক এবং এই ভাল কাজটি মেনে চলাকারী একই পুরস্কারে ভূষিত হবে।
একজন ইমানদার কখনো একই ভুল পুনরাবৃত্তি করবে না।
শ্রেষ্ট বাণী হচ্ছে আল্লাহর বাণী কুরআন। শ্রেষ্ট পথ্ হচ্ছে নবী (সাঃ) এর প্রদর্শীত পথ্।
তোমাদের মধ্যে সৎ চরিত্রের অধিকারীই উওম ব্যক্তি।
কিয়ামতের দিন মুমিন বান্দারা ভাল কাজের আলোচনা করবে,নাহলে চুপ থাকবে।
আল্লহর কাছে তার মুমিন বান্দার দু’আ পার্থনা অধিক মূল্যবান।
একজন মুমিন বাণ্দার দুইটি শ্রেষ্ট হাতিয়ার হচ্ছে তার ধৈর্য এবং দু’আ।
নামাযই মুমিনদের মেরাজ।
ওয়াক্ত হওয়া মাএ যে নামায আদায় করে সে আল্লহর কাছে অধিক প্রিয়।
যে ব্যক্তি নামাযের উদ্দেশ্যে রওনা হল, তার প্রতিটি পদক্ষেপ যেন আল্লাহর পথে সদ্’কা দান করল।
নামাযই মুমিনদের জন্য নূর।
সিয়াম্ সাধনাই একজন মুসলমানের ঢাল্।
এক মুসালমান আরেক মুসালমানের ভাই।
তোমরা একে অন্যের মধ্যে সালাম্ বিনিময় কর।
মানবজাতি যেন একটি চিরুনির দাঁত সমূহ, যেখানে সকলে সমান।
এক মুসলমান আরেক মুসলমানের দর্পণ সরূপ্।
সকল মুসলমান একই শরীরের একটি অংশ সরূপ্।
একটি ভাল বাণী সদ্’কা দেওয়া সরূপ্।
একজন দানকারীর হাত দান নেওয়াকারীর চেয়ে অধিকতর উওম।
এক মুসলমান আরেক মুসলমানের প্রতি তিন দিনের বেশী অসন্তুষ্ট প্রদর্শন করা হচ্ছে বে-আইনী।
হাসা হচ্ছে সদ্’কা দেওয়া সরূপ্।
কখনো একটি ভাল কাজের কম্ গুরুত্ব প্রদর্শন কর না, যদিও সেটি এক মুসলমান ভাইয়ের হাসি মুখ হয়।
যে জিনিস গুলো তুমি নিজের জন্য পাওয়ার কামনা কর না, তা তুমি অন্যে জন্যেও কামনা কর না।
যারা শিশু এবং বয়োজেষ্ঠদের প্রতি ক্ষমাশীল নয়, তারা আমাদের দলভুক্ত নয়।
যে ব্যক্তি তার প্রতিবেশী ক্ষুদার্থ আছে জেনেও নিজে পেট ভরে খেয়ে ঘুমায়, সে আমার প্রতি বিশ্বাস রাখে না।
আল্লাহ্ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল হবেন না, যারা অন্যদের প্রতি ক্ষমাশীল নয়।
একজন সত্যিকারের মুসলমান ভাল উপদেশ সমূহ শোনা বন্ধ করবে না যতক্ষণ পর্ষন্ত সে জান্নাতে প্রবেশ না করে।
একজন সত্যিকারের মুসলমান সেই ব্যক্তি, যার হাত এবং জিহবা থেকে অন্যরা নিরাপদ।
দুরকল্পনা থেকে সাবধান। দুরকল্পনামূলক বাণী হচ্ছে বড় রকমের মিথ্যাচার।
অন্যদের কাছ থেকে শুনে বিবেচনা না করে শুধু বর্ণণা করতে গেলে তুমি অনেক পাপ করবে।
আল্লাহ্ তোমার বাহ্যিক চালচলন বা সম্পদকে প্রশংসনীয় বলে গণ্য করবেন না, আল্লহ্ প্রশংসনীয় বলে গণ্য করবেন তোমার অন্তরে কি আছে এবং তোমার সৎ কাজ।
বিশুদ্ধতা আসে বিশ্বাস থেকে।
যে রিযিক অর্জনের লক্ষে তুমি কঠোর পরিশ্রম কর, সেই রিযিকই হচ্ছে উওম উপার্জন।
তোমাদের মধ্যে সেই উওম ষে তার পরিবারের জন্য উপকারী।